সুন্দরবনের খাঁটি ও প্রাকৃতিক খলিশা ফুলের মধু।
Roll over image to zoom in
1,500.00৳ 1,700.00৳ (-12%)
খলিশা ফুলের মধুকে বলা হয় "সুন্দর বন"এর আশীর্বাদ। স্বাদ, গন্ধ এবং গুণমানের জন্য একে "গোল্ড হানি" ও বলা হয়ে থাকে। সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, মধুর স্বর্গ। সুন্দরবনে যেসব গাছ জন্মে তার মধ্যে খলিশা, গরান, কেওড়া, বাইন গাছে ফুল ফোটে। তার মধ্যে সবচেয়ে দামি ফুল হলো খলিশা ফুল। এই ফুলের মধুর দাম সবচেয়ে বেশি। সুন্দরবনের খলিশা মধু বিখ্যাত এবং উন্নতমানের। খলিশা ফুলের মধু শুধু সুন্দরবনেই পাওয়া যায়। এই মধু খুব তরল এবং খুব সুস্বাদু এবং খুব সুগন্ধি।
✔✔✔ সুন্দরবনের খাঁটি ও প্রাকৃতিক খলিশা ফুলের মধু: সুন্দরবন, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন, শুধু এর জীববৈচিত্র্যের জন্য নয়, এর প্রাকৃতিক সম্পদগুলোর জন্যও বিশেষভাবে পরিচিত। আর তাছাড়া সুন্দরবনকে মধুর স্বর্গ রাজ্যও বলা হয়ে থাকে। এই অরণ্যের অন্যতম দামী ও স্বাস্থ্যকর উপহার হলো খলিশা ফুলের মধু। “খলিশা ফুলের মধু শুধুমাত্র স্বাদ এবং পুষ্টিগুণে অনন্য নয়, এটি সুন্দরবনের পরিবেশ ও অর্থনীতির জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ”।
✔✔✔ আমাদের সুন্নাহ ফুড প্রিমিয়াম কোয়ালিটির শতভাগ খাঁটি ও প্রাকৃতিক খলিশা ফুল এবং মধুর উৎস: খলিশা গাছ সুন্দরবনের একটি সাধারণ উদ্ভিদ। এই গাছ মূলত জোয়ার-ভাটার অঞ্চলে জন্মায় এবং বছরের বিশেষ সময়ে এর ফুল ফোটে। খলিশা ফুলের মিষ্টি সুবাস মৌমাছিদের আকর্ষণ করে, যা থেকে তারা মধু সংগ্রহ করে। মৌমাছিরা খলিশা ফুলের নির্যাস থেকে যে মধু তৈরি করে, তা প্রাকৃতিক এবং খাঁটি মধু হিসেবে পরিচিত।
✔✔✔ সুন্নাহ ফুড এর খাঁটি ও প্রাকৃতিক খলিশা ফুলের মধু সংগ্রহের প্রক্রিয়া: খলিশা মধু সংগ্রহের একটি দীর্ঘ ও জটিল প্রক্রিয়া রয়েছে। সুন্দরবনের স্থানীয় মধু সংগ্রাহকরা, যাদের মৌয়াল বলা হয়, বিশেষ সময়ে অরণ্যে প্রবেশ করেন। তারা মধু সংগ্রহের সময় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন, যেমন বাঘের আক্রমণের ঝুঁকি এবং প্রতিকূল পরিবেশ। মধু সংগ্রহের মৌসুম সাধারণত মার্চ থেকে জুন মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
✔✔✔ সুন্নাহ ফুড এর খাঁটি ও প্রাকৃতিক খলিশা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য: খলিশা মধুর একটি স্বতন্ত্র সুবাস এবং হালকা সোনালী রঙ রয়েছে। এটি প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি এবং এতে প্রচুর পুষ্টি উপাদান রয়েছে। খলিশা মধুর মধ্যে রয়েছে:
👍প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।
👍 ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
👍অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ, যা ত্বকের যত্ন এবং হজম প্রক্রিয়ায় উপকারী।
খলিশা ফুলের মধুর উপকারিতা–
- খলিশা ফুলের মধু ফুসফুসের জন্য উপকারী। বর্তমানে খলিশা ফুলের মধুর ব্যবহারও দুরারোগ্য রোগের উপশমে খুবই কার্যকরী।
- খলিশা ফুলের মধু শরীরে তাপ ও শক্তি প্রদান করে শরীরকে সুস্থ রাখে।
- খলিশা ফুলের মধু রক্তাল্পতায় খুবই কার্যকর কারণ এটি রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে।
- যেসব পুরুষের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তারা যদি প্রতিদিন খলিশা ফুলের মধু ও ছোলার ডাল মিশিয়ে খান, তবে অনেক উপকার পাবেন।
- খলিশা ফুল দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। গাজরের রসে খলিশা ফুলের মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়।
- মেয়েদের সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে খলিশা ফুলের মধুর ব্যবহার খুবই জনপ্রিয়। খলিশা ফুলের মধু মুখের ত্বকের মসৃণতা বাড়াতেও ব্যবহার করা হয়।
- খলিশা ফুলের মধু ওজন কমাতে সাহায্য করে, পেট পরিষ্কার করে, মেদ কমায়, ফলে ওজন কমে।
- প্রতিদিন সকালে খালিশা ফুলের মধু ও লেবুর মিশ্রণ গরম পানির সাথে পান করলে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- খলিশা ফুলের মধু তারুণ্য ধরে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের টোন এবং বর্ণ উন্নত করে। ত্বকের বলিরেখা এবং বার্ধক্য রোধ করে।
- খলিশা ফুলের মধুতে ক্যালসিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া মজবুত রাখে, নখের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, ভঙ্গুরতা রোধ করে।
- এতে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স রয়েছে, যা রক্তাল্পতা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে।
Additional information
weight | ১ কেজি |
---|
Reviews
There are no reviews yet.